ঘামে ভিজে চুপচুপে হয়ে যাওয়া চুলে যত্ন নেবেন কিভাবে

গরমে মাথার ঘাম পায়ে শুধু পরে না। চুলে আনাচে-কানাচেয়েও জমতে থাকে। শ্যাম্পু করা চুলে খুলে হোক, কিংবা বেধে, গরমে দিনের বেলায় বাইরে বেরোলে ঘামে চপচপে হয়ে যাচ্ছে শরীর। ঘাম বসে চুলে হাল বেহাল হয়ে পড়ছে।

ঘামের কারণে চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে চুল ঝরতে থাকে সেই সঙ্গে নানা সংক্রমনের ভয়ও এড়িয়ে যাওয়া যায় না। তাই বলে কি ঘামের ভয় চুল ছেড়ে গ্রীষ্মের দুপুরে বের হতে পারব না? নিশ্চয়ই পারবেন।

ভিজে চুপচুপে হয়ে যায় চুল যত্ন নেবেন যেভাবে

বৃষ্টির সময় অনেক চুল বেশি পড়ার প্রবণতা দেখা যায়। বর্ষায় চুলের যত্নটা একটু অন্যরকম। তবে জানা থাকলে সহজলভ্য উপকরণ দিয়ে অনায়েসে ঘরেই নেওয়া যায় এই যত্ন। শ্রাবণ আসন্ন বদল দিনের সঙ্গী চিটচিটে ঘাম। স্যাতস্যাতে দিনগুলোতে চুলও একটু ভেজা ভাব থাকে। বৃষ্টির ধারায় দৃষ্টি রেখে কাটানো সুন্দর কোন মুহূর্তেই হয়তো আবিষ্কার করলেন চুলের খুশকি। হুটহাট বৃষ্টিতে চুল ভিজছে একাধারে। ঘামেও ভেজা থাকছে চুলের গোড়া।
ভেজা চুলে হতে পারে ছত্রাকের সংক্রমণ। এই সময় অনেকের চুল পড়া বেশি প্রবণতা দেখা যায়। বর্ষায় চুলের যত্ন টা একটু অন্যরকম। তবে জানা থাকলে সহজলভ্য উপকরণ দিয়ে অনায়ে সে ঘরে নেওয়া যায় এই যত্ন।

চুল বা গোড়া ভিজে গেলে

বৃষ্টি ও ঘামের চুল বা চুলের গোড়া ভিজে গেলে চুলের গোড়া মুছে ফ্যানের নিচে বসুন। চুল ছড়িয়ে তাড়াতাড়ি চুল শুকাতে গিয়ে আবার হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না। এতে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বাইরে যাওয়ার সময় ব্যাগে রাখুন ছোট একটি শুকনো তোয়ালে, যা দ্রুত পানি শোষণ করতে সাক্ষ্যম।

অফিস যাওয়া তারা কিংবা দ্রুত কোথাও যেতে হবে এরকম পরিস্থিতে গোসল করে চুল আঁচড়িয়ে বেরিয়ে যান অনেকেই। ভেজা সে চুল বাধা বা আঁচড়ানোর ফলে হয়ে যায় জটপ্রবন ও রুক্ষ। পাশাপাশি চুলের গোড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চুল ভালো রাখতে ভেজা অবস্থা যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত সে বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো নিচে।

ভেজা চুল আঁচড়ানোঃ ভেজা অবস্থায় চুল সবচেয়ে দুর্বল থাকে আর এই সময় চুল আঁচড়ালে এর ফলিকল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়াও ভেজা চুল আঁচড়ালে তা আগা ফাটা, ফুলে থাকা ও রুক্ষভাবে সৃষ্টি করে। তাই সব চুল সম্পূর্ণ শুকানোর পর তাছাড়া উচিত।

ভেজা চুলে তাপ প্রয়োগঃ স্টাইলিং টুলস যেগুলো আছে সেগুলো ব্যবহার করা এমনিতে ভালো না। আর ভেজা চুলে এইসব তাপীয় যন্ত্রের মাধ্যমে তাপ প্রয়োগ করা আরো ক্ষতিকর।ভেজা চুলে তাপ বেশি শোষণ করে এবং পুড়াভাব সৃষ্টি করে তাই ভেজা অবস্থায় করা উচিত নয়।

ভেজা চুলে ঘুমানোঃ চুল ভেজা অবস্থা ঘুমানো চুলের ক্ষতির অন্যতম কারণ। এতে চুল ভেঙ্গে যায় ও দুর্বল হয়ে পড়ে। সাধারণ বাতাসে চুল শুকানো সবচেয়ে ভালো। তবে ঘুমানোর আগে গোসল করা হলে ব্লো ডায়ার এর সাহায্যে চুল খুঁজে নেওয়া প্রয়োজন।

ভেজা চুল জোরে তোয়ালে দিয়ে মোছাঃ ভেজা অবশ্যই চুল জোরে মোছা ঠিক নয়। এতে আগা ফাটা ও চুলের ফলিকল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই ভেজা চুল মসৃণ তোয়ালে দিয়ে আলতো ভাবে প্রথমে পানি মুছে নিতে হবে। পরে তা বাতাসে শুকানো উচিত।

ভেজা চুল বাঁধাঃ ভেজা চুলের গোড়া দুর্বল থাকে তা বাঁধা ঠিক নয়। এই সময় চুল বাঁধা বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে। তাই ভেজা অবস্থায় চুলে ঝুঁটি, বেণী বা অন্যান্য কোন স্টাইল করা ঠিক নয়।
উপযুক্ত ফলনের ব্যবহার করুন ভেজা চুলের জন্য। তীব্র গরম এবং প্রয়োজনে চুলের ক্ষতি করতে পারে, তাই সেটা পরিহার করুন।

ভেজা বসে চুল বাঁধালেই বিপদ রইল টিপস

ভিজা চুল বেঁধে রাখা যায় না। ভিজা চুল আঁচড়ানো যায় না। এমনকি চুল শুকানো জন্য হেয়ার ড্রায়ারও প্রতিদিন ব্যবহার করা যায় না।তাহলে কিভাবে ভেজা চুল শুকাতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে মানতে হবে সহজ কিছু নিয়ম।

চুলে পানি দেওয়ার পর চিরুনি দেওয়া অভ্যাস। এই রোজের অভ্যাসের জন্য বাড়ছে আপনার চুলের সমস্যা। ভিজে চুল আঁচড়ালে একাধিক সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়। এই কারণে অনেকেই সকালে অফিস বেরোনোর সময় চুল ভেজান না। কিন্তু বাড়ি ফিরে শ্যাম্পু করে ফেলেন। সেই ভিজে চুল মাথায় নিয়ে আবারও শুয়েও পড়েন। এতেও একইভাবে ক্ষতি হয় চুলের।

ভিজে চুল বেঁধে রাখা যায় না। ভিজে চুল আঁচড়ানো যায় না। এমনকি চুল শুকানো জন্য হেয়ার ড্রায়ারও প্রতিদিন ব্যবহার করা যায় না। সবচেয়ে ভালো হয় যদি ভিজে চুল নিয়ে কয়েক মিনিট রোদে দাঁড়ান। পাখার হাওয়ায় চুল শুকানো পাশাপাশি এই টোটকা মারলেও কাজ হবে। কিন্তু যখনই আপনি ভিজে চুল বাঁধেন বা শুয়ে পড়েন তখন কি হয় জানেন।

খুশকি হতে পারেঃ ভিজে চুলে শুয়ে পড়লে ছত্রাক সংক্রমণ বেড়ে যায়। চুলের পাশাপাশি যত স্যাঁতসাঁতে ভাব থাকবে, খুকশি চুলকানির সমস্যা বাড়বে।একই সমস্যা দেখা দিতে পারে যদি আপনি ভেজা চুল বেঁধে ফেলেন।

দুর্গন্ধ ছাড়বেঃ চুলে থেকে প্রায়শই দুর্গন্ধ ছাড়ে ঘুমিয়ে পড়া বা চুল বেঁধে ফেলার অভ্যাস এমন সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। কারণ ভেজা চুলে ঘুমিয়ে পড়লে বা বেঁধে ফেললে ঘাম জমতে থাকে যার ফলে দুর্গন্ধ তৈরি হয়।

চুলের সমস্যা বাড়েঃ নিয়ম মেনে শ্যাম্পু কন্ডিশনার করার পর যদি চুলের সমস্যা বাড়ে তাহলে বুঝবে না আপনার রোজের অভ্যাস ভুল রয়েছে। ভিজে চলে ঘুমিয়ে পড়লে প্রকৃতির জেল্লা হারিয়ে যায়। চুলের কোমলতা ও মসৃণ ভাব ফিরে পেতে চাইলে ভিজে চলে ঘুমানো বা বাঁধা চলবে না।

ভেজা চুলের যত্ন নিতে যে ৫টি ভুল কখনোই করবেন না

ঘুম থেকে উঠে বুঝতে পারলেন আজ অফিসে যেতে কিছুটা দেরি হয়ে যাবে। এ সময় যত দ্রুত সম্ভব নিজের মাঝে গোসল ফ্রেশনেস আনতে গোসল করে নিলেন। কিংবা সারা দিন ক্লান্তি শেষে বাড়ি ফিরে গোসল করে নিলেন। ফ্রেশ হওয়ার জন্য নিয়ম তো মানলেন, কিন্তু গোসল শেষ আমাদের সাধারণ কিছু অভ্যাস চুলের জন্য বড় ক্ষতি কারণ হতে পারে।

কেউ চান চুল ভেজা থাকতে আঁচড়ে পরিপাটি করে নিতে, দ্রুত শুকাতে অথবা স্ট্রেইট করে ফেলতে। তবে বয়স শ্রেণীভেদে সবাই কিন্তু নিজের চুল যত্ন নিতে ভালোবাসেন। ঘরে কিংবা বাইরে চুল সাজ ঠিক রাখার জন্য চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখা জরুরি। এই জন্য সবার আগে ভেজা চুল যত্ন নিতে হবে। তাই জেনে নিন ভেজা চুলে যে ৫টি ভুল কখনোই করবেন না।

ভেজা চুল আঁচড়ানো

চুল ভেজা থাকা অবস্থায় সেটি আঁচড়ে নেওয়া কমবেশি অভ্যাস সকলেরই আছে। বিশেষ করে ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রবণতা অনেক বেশি। কিন্তু একটু খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন এই সময় আপনার চুল পড়া হার স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি থাকে। এর মূল কারণ ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া খুব দুর্বল থাকে। 

এই সময় চুল আঁচড়ালে চুলের গোড়া থাকা গ্রন্থিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে চুল পড়া হার বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি আগা ফাটা চুল ঝরা কিংবা চুল থ্রিজি হয়ে যাওয়ার মতো দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।এমনকি ভেজা অবস্থায় আপনার চুলে হাত দেওয়াও উচিত নয়। তাই চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ানোর জন্য আগে ভালোভাবে শুকানোর জন্য অপেক্ষা করে নাওয়াই উত্তম।

ভেজা চুল নিয়ে ঘুমানো 

আগেই সেই পরিস্থিতিটাই ভাবা যাক। সারা দিনে ক্লান্তি ঝরাতে গোসলের পর বিছানায় শুয়ে আছে। যেকোনো সময় আপনি হয়তো ঘুমিয়ে পড়তে পারেন আর এখনই ঘটবে সমস্যা। মনে রাখবেন, ভেজা চুল নিয়ে কোনভাবে ঘুমানো উচিত নয়। কারণ এর ফলেও আপনার চুলের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে যায়।

ভেজা চুলে ঘুমালে, চুল ভেঙ্গে যেতে পারে, এমনকি চুল ড্যামেজ হতে পারে। যদি একান্তই ঘুমানোর আগে চুল ধুয়ে থাকেন তবে হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে হলে অন্তত চুল শুকিয়ে ঘুমানো উচিত। তবে বাতাসে চুল শুকিয়ে ঘুমাতে যাওয়াই সবচেয়ে ভালো।

চুল ভেজা অবস্থায় বাঁধা

ভেজা চুল বেঁধে নেওয়া প্রবণতা অনেক নারীর মাঝে দেখা যায়। খুব দ্রুত কোন অনুষ্ঠানে যেতে হচ্ছে কিংবা অফিসে যাওয়া তাড়া। ভেজা অবস্থাতে চুল বেঁধে ফেলেন অনেকে। চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে হলে এ অভ্যাসটিও ত্যাগ করা দরকার। কারণটা ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া খুব দুর্বল থাকে তাই ভেজা চুল বেঁধে রাখলে চুল শুকিয়ে যাওয়ার পর চুলের গোড়া গ্রন্থিগুলো উপর চাপ বাড়ে।ভেজা চুলে বেনী কিংবা ঝুঁটিও করা উচিত নয়। এতে চুলের গিঁট লাগার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

তোয়ালে দিয়ে ঘষা

কমবেশি আমাদের সকলেরই ধারণা থাকে তোয়ালে দিয়ে যত জোরে ঘুসা যায় চুল তত দ্রুত শুকাবে। ধারণাটি সঠিক হলেও এর ফলাফল খুব বেশি সুফল নয় ভেজা চুল শুকাতে গিয়ে তোয়ালে দিয়ে জোরালো হাতে চুল মুছে নেওয়া একেবারেই উচিত নয়। ভেজা চুলের গোড়া অত্যন্ত দুর্বল থাকাই তোয়ালে দিয়ে জোরে ভেজা চুল ঘষলে চুলের গোড়ায় দিকে কোষগুলোতেও চাপ পড়ে।

এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ব্যবহার্য তোয়ালে নিয়েও কিছুটা ভাবার প্রয়োজন আছে। এ কারণে ঠিক কি কাপড় আর কোন ধরনের তোয়ালে ব্যবহার করছেন সেটাও বুঝে নেওয়া দরকার। সবচেয়ে বড় পান্থা মাইক্রোফাইবার তোয়ালে দিয়ে আলতো হাতে চাপ দিয়ে চুলের বাড়তি পানি শুকিয়ে নেওয়া এরপর বাতাসে চুল শুকাতে দেওয়া।

হিট দেওয়া

চুলের ফ্যাশনের জন্য বর্তমান সময়ে হেয়ার ডায়ার হেয়ার স্টাইলার ইত্যাদি। সরঞ্জামগুলো ব্যবহার অনেক বেশি বেড়েছে তবে সময় আর শ্রম সাশ্রয় করে দেওয়া এসব জিনিসের ক্ষতিকর দিকও কিন্তু নিহায়েত কম নয়। বাস্তবতার এই সময়ে অনেকেই এসব সরঞ্জামগুলো প্রতি অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে ওঠেন। আর যদি আপনার নিজের এ ধরনের কোন অভ্যাস থাকলে তবে তা আপনার জন্য ভালো নয়।

চুলের যত মেয়ে আমরা যত কিছু করি না কেন, যদি ভেজা চুলে সঠিক নিয়ম মেনে না চলেন। তাহলে কখনো চুল সুস্থ থাকবে না তাই সবার আগে ভেজা চুলের যত্ন নিন। স্টাইল বা ড্রয়ার থেকে বেরিয়ে আসা তাপ আমাদের চুলের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। আর ভেজা চুল এসব সরঞ্জাম ব্যবহার করা আরো ক্ষতিকর। কারণ ভেজা অবস্থায় চুল সবচেয়ে বেশি তাপ শোষণ করে। ফলের চুল পুড়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। তাই চুলের ভালোভাবে শুকানোর পর এসব সরঞ্জাম ব্যবহার করা উচিত।

চুলের যত্নে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার কিভাবে ব্যবহার করবেন

শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার লাগিয়ে চুল ধুয়ে নিন। প্রথমে এবার অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের মধ্যে পানি মিশিয়ে নিন। তারপরে ওই তরল ভালো করে লাগিয়ে নিন। চুলে লেংথ পোরশন লম্বা আংশে। মিনিট ৫-৭ রেখে ভালোভাবে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিলেই হবে।

অনেকের মুখে এই আক্ষেপে করে বলতে শোনা যায়, ইস যদি এমন একটা ম্যাজিক্যাল উপাদান পেতাম যা চুলের সব সমস্যার সমাধান করবে। তাদের জন্য বলছি এমন উপাদান কিন্তু আছে যা চুলে নানা রকম সমস্যা সমাধান করবে। সে জাদু উপাদানটির নাম অ্যাপেল সিডার ভিনেগার অনেকেই নামটি সাথে পরিচিত। ওজন কমাতে এটি অনেক কার্যকর।

চুলের যত্নে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার

চুলের যত্নে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার একটি শক্তিশালী প্রকৃতি উপাদান। এতে রয়েছে এসিটিক এসিড, সাইট্রিক এসিড, ও ম্যালিক এসিড। চুলের জন্য পিএইচ লেভেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ স্ক্লাপের পিএইচ লেভেল রিস্টোর এবং ব্যালেন্স করতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার কার্যকরী ভূমিকা রাখে। চুলের যত্ন অ্যাপেল সিডার ভিনেগার বিভিন্ন ব্যবহার নিয়ে আজকে আলোচনা। আগে জেনে নেওয়া যাক অ্যাপেল সিডার ভিনেগার উপকারিতা কি কি।

শেষ মন্তব্য

চুলের যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভিজে চুপচুপে হয়ে যাওয়া চুলের যত্ন নিতে হলে প্রথমে ভিজে থাকা চুলে পানি ভালোভাবে ঝরানো উচিত। তারপরে নরম কম্বল বা ট্যাওয়েলে চুলের ভিজা ভাগগুলি সরানো যায়। চুল শুকিয়ে গেলে, গুড়ানো বা ব্রাশ করা যায় ভালোভাবে হয়। তারপরে চুলের মধ্যে কোন স্যাম্পু অথবা কন্ডিশনার লাগানো যেতে পারে যা চুলের জলরে উপস্থিত ময়লার মধ্যে নিখুঁতভাবে প্রবেশ করতে সাহায্য করবে।

ভেজা চুল সাবান বা শাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। ভালো কয়েল শাম্পু ব্যবহার করার জন্য নিশ্চিত হোন।চুলের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে মধ্যে মধ্যে চুলের মধ্যে সংগ্রহশীল ময়লা এবং পোলীশ মধ্যে সংগ্রহশীল ময়লা উপর থেকে পরিষ্কার করা জরুরি।উপযুক্ত ফলনের ব্যবহার করুন ভেজা চুলের জন্য। তীব্র গরম এবং প্রয়োজনে চুলের ক্ষতি করতে পারে, তাই সেটা পরিহার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url